আলোর

আলো। কাঁচের জানলার ওপারে, বাহির। আলো আসছে আদানরতা। র এক মুখ বিরব। চোখের সামনে কয়েক কলমচা ধ্বনি। টুকি মেরে কলমটাকে দেখছে। নিপ, তার জ তার গা বেয়ে এই যে গড়িয়ে গড়িয়ে জিভে নেই। আলো নীল ক্ষেত্র। নীল! তার জলের ভাগ। ভাগে জল রাখলে? আরো ফোঁটা কয়েক আরো! এই তিল তার মধ্যে ফেললাম। রায়এমুখ। হামামচিনি। মিঠ কে মিঠার সঙ্গে দোস্তি করালে? সন্ধান
বড় বড় উপযোগী রায়জ বৃহৎ। তুলোর গাছটা কনে। মৌরি ভাঙা। দু মুঠো চাঁদের পর গলার কাছে
হসই হস্ ওইই শুনছো? হাত মুখের কাছে জড়ো করে গলার ভেতর নিয়ে ডেকেছি। সে নড়ে শোয়। পাশ হালকা। নীল রঙের জামা পরেছে একটা। গাঢ় গেরুয়া হলুদকর্মী। বুকের কাছে তোমার রাখা
তুমি হাত গুটিয়ে শোও, চিরকালই যেমন। চাঁদ! না! এ ঘরের সমস্ত জানলা গুলো তালকাণা। পর্দা সরিয়ে দিলাম অল্প। ছায়া না! কালো গুটি একটা। এসে চুপচাপ পা মুড়ে কানদুটিকে মুখের পাশে নিয়েছে। দু হাত ঢাকা। দুলে দুলে গান পড়ছে
দুল দুল দোলানি
দুলকি চালে দোলন চলে
দুল দুল দুল দোবরাজ।
ঠোঁটে আঙুল ঠেকিয়েছো তুমি। ঘুমের
অহনা সরকার
#নভেম্বর